পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সমুদ্র পথে ভ্রমণের জন্য সুন্দরবন ট্যুর প্যাকেজ (Sundarbans Tour Package) (৩ দিন ২ রাত) মাত্র ৭৫০০ টাকা থেকে শুরু! চলুন সুন্দরবন ট্যুর প্যাকেজ নিয়ে বিস্তারিত জানা যাক…
১ম দিন:
হাড়বাড়িয়া ইকো-পর্যটন কেন্দ্র/আন্ধারমানিক
নির্ধারিত দিনে সকাল ৭টা থেকে ৭:৩০ এর মধ্যে আমরা খুলনা রূপসা ঘাট/ জেলখানা থেকে সুন্দরবনের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করব। প্রথমে আমাদের ট্যুর গাইড খুলনা থেকে রিসিভ করে ছোট বোটে করে বড় জাহাজ/শিপে নিয়ে যাবে। তারপর ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা পরিবেশন। জাহাজ যাত্রা শুরু করবে।
রূপসা ব্রিজ থেকে জাহাজ যাত্রা শুরু করে রেল ব্রিজ ক্রস করবে। জাহাজ মংলা পোর্টে পৌঁছানোর পূর্বে খুলনা শীপ ইর্য়াড ও রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র দেখা যাবে। দুপুর ১ টা থেকে ২টার মধ্যে আমরা চাঁদপাই ফরেস্ট অফিস পৌছাবো। বন-বিভাগের অনুমোদনপত্র ও গার্ড নিয়ে আমরা হাড়বাড়িয়া ইকো-পর্যটন কেন্দ্র/আন্ধারমানিক পৌঁছাবো।
দুপুরের লাঞ্চ করে আমরা জাহাজ থেকে নেমে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত হাড়বাড়িয়া ইকো-পর্যটন কেন্দ্র/আন্ধারমানিক ঘুরে দেখব। হাড়বাড়ীয়াতে বন্যপ্রানীর পানি খাবার জন্য একটি মিষ্টি পানির পুকুর আছে। আছে বন ও বন্যপ্রানী পর্যবেক্ষণ করার জন্য ওয়াচ টাওয়ার। আর কাঠের তৈরী হাটার ট্রেইল। বিকাল ৫ টা বা এর আশেপাশে সময়ে আমরা কটকা অভয়ারণ্য এর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করব। রাত আনুমানিক ১২/১ টার দিকে পৌঁছে আমরা জাহাজ/শিপে রাত কাটাব।
২য় দিন:
কটকা সমুদ্র সৈকত, কচিখালী, ওয়াচ টাওয়ার
২য় দিন সকালে খুব ভোরে আমরা কান্ট্রি বোটে করে কটকার আশেপাশে ক্যানেল ক্রুজিং করব। তিন টিলা সহ কটকা ওয়াচ টাওয়ার হয়ে জামতলা সী-বিচ এর গহীন বনের মধ্যে দিয়ে পায়ে হেটে ভ্রমণ করব (কটকা জামতলা বীচ যাওয়া আসা আনুমানিক ৬ কিলোমিটার)। তারপ কটকা অফিস পার্ক ভ্রমণ করব। ভাগ্য সুপ্রসন্ন হলে সেখানে প্রচুর হরিন দেখা পাবো। আমরা সকাল ৯টার দিকে জাহাজ/শিপে চলে এসে ব্রেকফাস্ট করব।
ব্রেকফাস্ট শেষে, আমরা কচিখালীর দিকে রওনা দিব এবং দুপুর ১টা নাগাদ কচিখালী পৌঁছাব। কচিখালী পৌঁছে প্রথমে আমরা চলে যাবো ডিমের চর। কিছুক্ষণ ঘুরাঘুরি করে আবার শিপে চলে আসব প্রায় ২টা নাগাদ। ফ্রেশ হয়ে দুপুর ২:৩০ এর দিকে লাঞ্চ করব। দুপুরের খাবার খেতে একটু রেস্ট নিতে নিতে ৩ টা বেজে যাবে।
লাঞ্চ শেষ করে প্রায় ৩টার দিকে আমরা কচিখালি অফিস পার্ক নামব। এখানে আমরা ক্যানেল ক্রুজিং করব। কচিখালীতে ঘুরাঘুরি শেষ করে সন্ধ্যা ৫:৩০ নাগাদ সূর্যাস্তের পরে শীপে চলে আসব। কিছুক্ষণ জাহাজে অবস্থান করব। তারপর নদীর জোয়ারের সময় রাত ৭টা নাগাদ করমজল পর্যটন কেন্দ্র এর উদ্দেশ্যে রওনা হব। রাতে আমরা করমজলে জাহাজে রাত্রি যাপন করব।
৩য় দিন:
করমজল ইকো ট্যুরিজম সেন্টার, মংলা স্থানীয় গ্রাম/করমজল বন্যপ্রাণী কেন্দ্র/হারবারিয়া ম্যানগ্রোভ ট্রিল, কুমিরের প্রজননকেন্দ্র, ওয়াচ টাওয়ার
ভ্রমণের ৩য় এবং শেষ দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে সকালের নাস্তা করে করমজল ইকো ট্যুরিজম সেন্টার পরিদর্শন করব। সকাল ১০টায় মংলা স্থানীয় গ্রাম/করমজল বন্যপ্রাণী কেন্দ্র/হারবারিয়া ম্যানগ্রোভ ট্রিল পরিদর্শন করে করমজলে কুমিরের প্রজননকেন্দ্র দেখব। ওয়াচ টাওয়ার পরিদর্শন করব।
এরপর আমরা স্থানীয় গ্রামবাসীদের ঐতিহ্যগত সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে যোগ দিব এবং লোকাল ভিলেজের সাংস্কৃতি উপভোগ করব। ঘুরাঘুরি শেষে জাহাজে এসে লাঞ্চ করব। তারপর আমাদের ৩ দিনের ভ্রমণ এবং অসাধারণ স্মৃতি নিয়ে জাহাজে করে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা দিব। আনুমানিক সন্ধ্যা ৫ টার দিকে খুলনা পৌঁছে স্নাক্স পরিবেশন করা হবে। স্নাক্স শেষে আমাদের ভ্রমণ যাত্রা শেষ করব।
৩ দিনের সুন্দরবন ভ্রমণে খরচ এবং সুন্দরবন ট্যুর প্যাকেজ মূল্য নিচে দেওয়া হল। ভ্রমণ প্যাকেজ খরচ যে কোন সময় পরিবর্তন হতে পারে। তাই ভ্রমণের পূর্বে আমাদের হটলাইন নাম্বারে যোগাযোগ করে আপডেট মূল্য জেনে নিবেন।
বাংলাদেশ সরকারের নিয়ম অনুযায়ী, বৈদেশিক রাজস্ব: ১০,৩৫০ টাকা জনপ্রতি (শুধু মাত্র বিদেশী পর্যটকদের জন্য)।
আমাদের ট্যুরে কোন রকম হিডেন চার্জ নাই।
২। বেলা ১১ টা: সিংগারা/পাকুরা/ড্রাই কেক, চা/কফি।
৩। দুপুর: সাদাভাত, ভর্তা, মিক্স ভেজিটেবল, ভেটকি (কোরাল) মাছ, সামুদ্রিক মাছ, মুরগির কারী, ডাল।
৪। সন্ধা ৬ টা: ফ্রেন্স ফ্রাই / পুরি, চা/কফি।
৫। রাত্র: এগ ফ্রাইড রাইস, চিকেন ফ্রাই, চিংড়ি মাছ, চাইনিস ভেজিটেবল, সালাদ, সুপ, মিষ্টি।
২। সকালে ৯ টা: ভুনা খিচুরি, বেগুন ভাজী, ডিমের মালাই কারী, আচার, সালাদ, চা/ কফি।
৩। বেলা ১১ টা: পেয়ারা/ বিস্কুট, চা/কফি, সালাদ।
৪। দুপুর: সাদাভাত, ভর্তা, ভেজিটেবেল, ফাইস্যা মাছ, সামুদ্রিক মাছ, মুরগির কারী, ডাল, সালাদ ।
৫। সন্ধা ৬ টা: নুডুলস, চা/কফি।
৬। রাত্র: বারবিকিউ- পরাটা, চিকেন বারবিকিউ, ফিস বারবিকিউ, হাসের রেজালা, রাইতা সালাত, সফট ডিংক্স, ফ্রুট কাস্টার্ড।
২। বেলা ১১ টা: ভেজিটেবল পাকুরা, পুরি, চা/কফি।
৩। দুপুর: প্লেন পোলাউ, গলদা চিংড়ি, খাশির মাংশ, মাছ ফ্রাই , সালাদ, দধি, সফট ডিংস।
৪। বিকেল: ভেজিটেবল পাকুরা / পুরি/ বিস্কুট, চা/কফি।
বিঃদ্রঃ সর্বক্ষন মিনারেল পানির ব্যবস্থা থাকবে।
প্যাকেজ বুকিং করতে যোগাযোগ করুন।
ভ্রমণ স্থান | সুন্দরবন |
অবস্থান | খুলনা, বাংলাদেশ |
গন্তব্য | সুন্দরবন, করমজল, কটকা, হারবাড়িয়া ইত্যাদি |
স্থিতিকাল | ৩ দিন ২ রাত |
পরিবহন | জাহাজ/ শিপ |
থাকার ব্যবস্থা | কেবিন, জাহাজ |
খাবার ব্যবস্থা | অন্তর্ভুক্ত |
ভ্রমন খরচ | ৭,৫০০ টাকা (শুরু) |
ঢাকা থেকে দূরত্ব | ২৪২ কিলোমিটার |
অভিজ্ঞ গাইড | আছে |
পরিবহন ব্যবস্থা | এসি/ নন-এসি |
থাকার ব্যবস্থা (গ্রুপ) | ৯ থেকে ৭৫ জন |
১ম দিন:

নির্ধারিত দিনে সকাল ৭টা থেকে ৭:৩০ এর মধ্যে আমরা খুলনা রূপসা ঘাট/ জেলখানা থেকে সুন্দরবনের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করব। প্রথমে আমাদের ট্যুর গাইড খুলনা থেকে রিসিভ করে ছোট বোটে করে বড় জাহাজ/শিপে নিয়ে যাবে। তারপর ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা পরিবেশন। জাহাজ যাত্রা শুরু করবে।
রূপসা ব্রিজ থেকে জাহাজ যাত্রা শুরু করে রেল ব্রিজ ক্রস করবে। জাহাজ মংলা পোর্টে পৌঁছানোর পূর্বে খুলনা শীপ ইর্য়াড ও রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র দেখা যাবে। দুপুর ১ টা থেকে ২টার মধ্যে আমরা চাঁদপাই ফরেস্ট অফিস পৌছাবো। বন-বিভাগের অনুমোদনপত্র ও গার্ড নিয়ে আমরা হাড়বাড়িয়া ইকো-পর্যটন কেন্দ্র/আন্ধারমানিক পৌঁছাবো।
দুপুরের লাঞ্চ করে আমরা জাহাজ থেকে নেমে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত হাড়বাড়িয়া ইকো-পর্যটন কেন্দ্র/আন্ধারমানিক ঘুরে দেখব। হাড়বাড়ীয়াতে বন্যপ্রানীর পানি খাবার জন্য একটি মিষ্টি পানির পুকুর আছে। আছে বন ও বন্যপ্রানী পর্যবেক্ষণ করার জন্য ওয়াচ টাওয়ার। আর কাঠের তৈরী হাটার ট্রেইল। বিকাল ৫ টা বা এর আশেপাশে সময়ে আমরা কটকা অভয়ারণ্য এর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করব। রাত আনুমানিক ১২/১ টার দিকে পৌঁছে আমরা জাহাজ/শিপে রাত কাটাব।
২য় দিন:

২য় দিন সকালে খুব ভোরে আমরা কান্ট্রি বোটে করে কটকার আশেপাশে ক্যানেল ক্রুজিং করব। তিন টিলা সহ কটকা ওয়াচ টাওয়ার হয়ে জামতলা সী-বিচ এর গহীন বনের মধ্যে দিয়ে পায়ে হেটে ভ্রমণ করব (কটকা জামতলা বীচ যাওয়া আসা আনুমানিক ৬ কিলোমিটার)। তারপ কটকা অফিস পার্ক ভ্রমণ করব। ভাগ্য সুপ্রসন্ন হলে সেখানে প্রচুর হরিন দেখা পাবো। আমরা সকাল ৯টার দিকে জাহাজ/শিপে চলে এসে ব্রেকফাস্ট করব।
ব্রেকফাস্ট শেষে, আমরা কচিখালীর দিকে রওনা দিব এবং দুপুর ১টা নাগাদ কচিখালী পৌঁছাব। কচিখালী পৌঁছে প্রথমে আমরা চলে যাবো ডিমের চর। কিছুক্ষণ ঘুরাঘুরি করে আবার শিপে চলে আসব প্রায় ২টা নাগাদ। ফ্রেশ হয়ে দুপুর ২:৩০ এর দিকে লাঞ্চ করব। দুপুরের খাবার খেতে একটু রেস্ট নিতে নিতে ৩ টা বেজে যাবে।
লাঞ্চ শেষ করে প্রায় ৩টার দিকে আমরা কচিখালি অফিস পার্ক নামব। এখানে আমরা ক্যানেল ক্রুজিং করব। কচিখালীতে ঘুরাঘুরি শেষ করে সন্ধ্যা ৫:৩০ নাগাদ সূর্যাস্তের পরে শীপে চলে আসব। কিছুক্ষণ জাহাজে অবস্থান করব। তারপর নদীর জোয়ারের সময় রাত ৭টা নাগাদ করমজল পর্যটন কেন্দ্র এর উদ্দেশ্যে রওনা হব। রাতে আমরা করমজলে জাহাজে রাত্রি যাপন করব।
৩য় দিন:

ভ্রমণের ৩য় এবং শেষ দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে সকালের নাস্তা করে করমজল ইকো ট্যুরিজম সেন্টার পরিদর্শন করব। সকাল ১০টায় মংলা স্থানীয় গ্রাম/করমজল বন্যপ্রাণী কেন্দ্র/হারবারিয়া ম্যানগ্রোভ ট্রিল পরিদর্শন করে করমজলে কুমিরের প্রজননকেন্দ্র দেখব। ওয়াচ টাওয়ার পরিদর্শন করব।
এরপর আমরা স্থানীয় গ্রামবাসীদের ঐতিহ্যগত সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে যোগ দিব এবং লোকাল ভিলেজের সাংস্কৃতি উপভোগ করব। ঘুরাঘুরি শেষে জাহাজে এসে লাঞ্চ করব। তারপর আমাদের ৩ দিনের ভ্রমণ এবং অসাধারণ স্মৃতি নিয়ে জাহাজে করে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা দিব। আনুমানিক সন্ধ্যা ৫ টার দিকে খুলনা পৌঁছে স্নাক্স পরিবেশন করা হবে। স্নাক্স শেষে আমাদের ভ্রমণ যাত্রা শেষ করব।
ভ্রমণ প্যাকেজে যা যা থাকছে
- জাহাজ/শিপে ৩ দিন ২ রাত থাকা।
- এসি ট্যুরিস্ট শিপ ২/৩/৪ জন শেয়ার বেসিস থাকা।
- খুলনা → সুন্দরবন → হাড়বাড়িয়া/আন্ধারমানিক → কটকা → কচিখালী → করমজল →ওয়াচ টাওয়ার →খুলনা ভ্রমণ।
- তিন দিনের সকল প্রকার খাবার (ব্রেকফাষ্ট + লাঞ্চ + ডিনার ও প্রতিদিন ২ টি স্যাক্স)
- প্রতিদিন দিনে ২বার নাস্তা। নাস্তায় থাকবে (বিস্কুট / কেক / ফল, চা / কফি)।
- ২৪ ঘন্টা খাবার পানি সরবরাহ।
- ট্যুর আইটেনারি অনুযায়ী সকল স্পট পরিদর্শন।
- নিরাপত্তার জন্য ফরেস্ট ডিপার্টমেন্ট থেকে অস্ত্রধারী গার্ড।
- বনের ভিতরে শেষ রাতে বার-বি-কিউ ডিনার।
- জাহাজ/শিপ এর কেবিন -এ ২ রাত এসি/নন-এসি রাত্রি যাপনের খরচ।
- ছোট বোটে করে ক্যানেল ক্রুজিং।
- যাবতীয় এন্ট্রি টিকেট।
- অভিজ্ঞ ট্যুর গাইড।
- অভিজ্ঞ বাবুর্চি ও সার্ভিস বয়।
- সুদক্ষ ক্রু।
- নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
প্যাকেজে যা যা থাকছেনা
- সকল ট্রান্সপোর্ট।
- যেকোন ধরনের ব্যাক্তিগত খরচ।
- পার্সোনাল মেডিসিন।
- সফট বা হার্ড ড্রিংস।
- ক্যামেরা এন্ট্রি ফি।
- যাত্রা বিরতিতে কোন খাবার খরচ।
- প্রতি বেলার নির্ধারিত ফুড মেনুর বাইরে কিছু খেতে চাইলে সেই খরচ।
- উপরে উল্লেখ নেই এমন যেকোনো খরচ।
সুন্দরবন ট্যুর প্যাকেজ মূল্য
৩ দিনের সুন্দরবন ভ্রমণে খরচ এবং সুন্দরবন ট্যুর প্যাকেজ মূল্য নিচে দেওয়া হল। ভ্রমণ প্যাকেজ খরচ যে কোন সময় পরিবর্তন হতে পারে। তাই ভ্রমণের পূর্বে আমাদের হটলাইন নাম্বারে যোগাযোগ করে আপডেট মূল্য জেনে নিবেন।
নন-এসি প্যাকেজ মূল্য
- ডিলাক্স টুইন/সিঙ্গেল রুম (কমন বাথরুম সহ) = ৭,৫০০/- জনপ্রতি।
- শিশু (০-৩ বছর) : ফুল ফ্রি, শিশু (৪-৮ বছর ) যদি আলাদা বেড না লাগে তবে ৫০%।
এসি প্যাকেজ মূল্য
- ভি.আই.পি সুইট রুম (এটাচড বাথরুম সহ) = ১৮,০০০ টাকা জনপ্রতি ।
- ভি.আই.পি রুম (এটাচড বাথরুম সহ) = ১৬,০০০ টাকা জনপ্রতি ।
- ডিলাক্স টুইন/সিঙ্গেল রুম (কমন বাথরুম সহ) = ১৩,০০০/- জনপ্রতি।
- শিশু (০-৩ বছর) : ফুল ফ্রি, শিশু (৪-৮ বছর ) যদি আলাদা বেড না লাগে তবে ৫০%।


খাবার মেন্যু
১ম দিনের খাবার তালিকা
১। সকাল: জুস, রুটি, বাটার, জেলি, ডিম, কলা, মধু, চা/কফি।২। বেলা ১১ টা: সিংগারা/পাকুরা/ড্রাই কেক, চা/কফি।
৩। দুপুর: সাদাভাত, ভর্তা, মিক্স ভেজিটেবল, ভেটকি (কোরাল) মাছ, সামুদ্রিক মাছ, মুরগির কারী, ডাল।
৪। সন্ধা ৬ টা: ফ্রেন্স ফ্রাই / পুরি, চা/কফি।
৫। রাত্র: এগ ফ্রাইড রাইস, চিকেন ফ্রাই, চিংড়ি মাছ, চাইনিস ভেজিটেবল, সালাদ, সুপ, মিষ্টি।
২য় দিনের খাবার তালিকা
১। সকাল ৫ টা ৩০: বিস্কুট, চা/কফি।২। সকালে ৯ টা: ভুনা খিচুরি, বেগুন ভাজী, ডিমের মালাই কারী, আচার, সালাদ, চা/ কফি।
৩। বেলা ১১ টা: পেয়ারা/ বিস্কুট, চা/কফি, সালাদ।
৪। দুপুর: সাদাভাত, ভর্তা, ভেজিটেবেল, ফাইস্যা মাছ, সামুদ্রিক মাছ, মুরগির কারী, ডাল, সালাদ ।
৫। সন্ধা ৬ টা: নুডুলস, চা/কফি।
৬। রাত্র: বারবিকিউ- পরাটা, চিকেন বারবিকিউ, ফিস বারবিকিউ, হাসের রেজালা, রাইতা সালাত, সফট ডিংক্স, ফ্রুট কাস্টার্ড।
৩য় দিনের খাবার তালিকা
১। সকাল: সাদাভাত, আলুভর্তা, বেগুনভর্তা, কলা ভর্তা, ডিম ভাজি, ডাল ।২। বেলা ১১ টা: ভেজিটেবল পাকুরা, পুরি, চা/কফি।
৩। দুপুর: প্লেন পোলাউ, গলদা চিংড়ি, খাশির মাংশ, মাছ ফ্রাই , সালাদ, দধি, সফট ডিংস।
৪। বিকেল: ভেজিটেবল পাকুরা / পুরি/ বিস্কুট, চা/কফি।
বিঃদ্রঃ সর্বক্ষন মিনারেল পানির ব্যবস্থা থাকবে।
