খুলনা বিভাগ (Khulna Division) এশিয়া মহাদেশের (Asia Continent) বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ, যা সুন্দরবন, মোংলা সমুদ্রবন্দর এবং ষাট গম্বুজ মসজিদের জন্য বিখ্যাত। এছাড়া, এখানকার কাঁকড়া ও চিংড়ি শিল্প দেশব্যাপী সুপরিচিত। প্রকৃতি, ইতিহাস ও সমুদ্রের মিশ্রণে খুলনা বিভাগ ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য এক অনন্য গন্তব্য।
সুন্দরবন ভ্রমণ ও বাগের হাটের ষাট গম্বুজ মসজিদ ট্যুর। সঠিক তারিখ টা ঠিক মনে নেই। তবে, আনুমান করা যাচ্ছে... ২০১২ সাল হবে। আমি গিয়েছিলাম সুন্দরবন ট্যুরে। বইয়ে পড়েছি এবং লোকমুখে শুনেছি সুন্দরবন দেখতে অনেক সুন্দর। এক প্রজাতির গাছ আছে সুন্দরবন এ তার নাম'ই নাকি রাখা হয়েছে সুন্দরি নামে! সুন্দরবন ভ্রমণ - খুলনা, বাংলাদেশ ভ্রমণ স্থানসুন্দরবনধরনদর্শনীয় স্থান (বনভূমি, প্রাকৃতিক)অবস্থানসুন্দরবন, খুলনা, বাংলাদেশআয়তন১,৩৯,৫০০ হেক্টর (৩,৪৫,০০০ একর)স্থাপিত১৯৯১কর্তৃপক্ষবাংলাদেশ সরকার (৬৬%), ভারত সরকার (৩৪%) সুন্দরবন এর…
প্রতিষ্ঠিত
সদরদপ্তর
আয়তন
জনঘনত্ব
জেলা
উপজেলা
পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন
বিখ্যাত খাবার
বিখ্যাত ব্যক্তি
বিখ্যাত স্থান
বিখ্যাত মসজিদ
রাজশাহী বিভাগ (Rajshahi Division) এশিয়া মহাদেশের (Asia Continent) বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত। এটি পদ্মা নদীর তীরে বিস্তৃত এবং আমের জন্য বিখ্যাত।
খুলনা বিভাগের বিখ্যাত ও দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে সুন্দরবন, ষাট গম্বুজ মসজিদ, রূপসা নদী, শেখ রাসেল এভিয়ারি পার্ক, বাগেরহাটের খানজাহান আলীর মাজার, সাতক্ষীরার যশোরেশ্বরী কালীমন্দির, কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত (পটুয়াখালীতে অবস্থিত, তবে খুলনা বিভাগের কাছাকাছি) অন্যতম।
খুলনায় মুন্ডা, ভূমিজ, কৈবর্ত, রাজবংশী ও অন্যান্য ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে, বিশেষ করে সুন্দরবন সংলগ্ন এলাকায়।
এই বিভাগের সাধারণ পোশাক হলো শাড়ি ও লুঙ্গি। এছাড়া মুন্ডা ও অন্যান্য আদিবাসী সম্প্রদায়ের সদস্যরা তাদের নিজস্ব ঐতিহ্যবাহী বস্ত্র পরিধান করেন।
খুলনার প্রধান ভাষা বাংলা। তবে কিছু আদিবাসী সম্প্রদায়ের মধ্যে মুন্ডারি, রাজবংশী ও অন্যান্য আঞ্চলিক ভাষার প্রচলন রয়েছে।
খুলনা বিভাগের বিখ্যাত খাবারের মধ্যে রয়েছে চুইঝালের মাংস, গলদা চিংড়ি, শুটকি মাছ, ভেটকি মাছ, পাটশাক, মোয়া (যশোরের) এবং সাতক্ষীরার খেজুরের গুঁড়।
খুলনা ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে ভালো সময় নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এ সময় সুন্দরবনে বাঘ, হরিণ, ডলফিনসহ বিভিন্ন বন্যপ্রাণী দেখার সুযোগ থাকে।
সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন এবং এটি রয়েল বেঙ্গল টাইগারের আবাসস্থল। এছাড়া এটি ইউনেস্কো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান এবং পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে চলছে।
খুলনার প্রধান অর্থনৈতিক খাতগুলোর মধ্যে মৎস্য চাষ, চিংড়ি উৎপাদন, নৌবন্দর ব্যবসা, কৃষি ও সুন্দরবনভিত্তিক পর্যটন অন্যতম।
খুলনা বিভাগে রূপসা, পশুর, মধুমতি, ভৈরব, ইছামতী এবং কপোতাক্ষ নদী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এসব নদী মৎস্যচাষ ও নৌপরিবহনের জন্য ব্যবহৃত হয়।