চাঁদপুর জেলার দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে বিশেষ ভ্রমণ স্থান পদ্মা, মেঘনা ও ডাকাতিয়া তিন নদীর মিলনস্থল চাঁদপুর মোহনা। ভ্রমণ করে আসলাম ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর থেকে।
হ্যালো ভ্রমণ প্রিয় বন্ধুরা! কি অবস্থা সবার? আশাকরি অনেক অনেক ভালো আছেন। আজকে আপনাদের নিয়ে যাব ইলিশের বাড়ি খ্যাঁত এবং আতিথেয়তার জন্য বিখ্যাত চাঁদপুর জেলায়!
আজকে আমরা মোটরসাইকেলে করে ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর ভ্রমণে যাচ্ছি। তাহলে চলুন শুরু করা যাক…
লুধুয়া জমিদার বাড়ি – মতলব উত্তর, চাঁদপুর সম্পর্কে জানেন কি?
ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর ভ্রমণ
ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর ভ্রমণে প্রথমে আপনাদের চাঁদপুর জেলা সম্পর্কে কিছু তথ্য জানাব। চাঁদপুর জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ দেখে আসুন।
একনজরে চাঁদপুর জেলা পরিচিতি
ভ্রমণ স্থান | ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর |
অবস্থান | চাঁদপুর জেলা |
জেলার আয়তন | ১৭০৪.০৬ বর্গ কিলোমিটার |
উপজেলা | ৮টি |
নদীর সংখ্যা | ৮টি |
নদীগুলোর নাম | পদ্মা নদী, মেঘনা নদী, ডাকাতিয়া নদী, গোমতী নদী, ধনাগোদা নদী, মতলব নদী, উধামধি নদী, চারাতভোগ নদী |
সংসদীয় আসন সংখ্যা | ৫টি |
ভ্রমণের প্রস্তুতি
চাঁদপুর জেলায় ভ্রমণ করেছি অসংখ্যবার! কারন, এই জেলাতেই আমার বাড়ী। এখানেই আমার বেড়ে ওঠা। হোসেন ভাই (আমার মেঝো ভাই) যখন চাঁদপুরে থাকতেন তখন একবার তিন নদীর মোহনাতে আসার সুযোগ হয়েছি। সে প্রায় ১২ বছর পূর্বের কথা।
এরপর আর চাঁদপুর মোহনা দেখতে যাওয়া হয়নি। কাজ ছিল না, আবার প্রয়োজনও বোধ করিনি। তবে যেহেতু চাঁদপুর জেলায় আমার বাড়ী তাই ইলিশ মাছ খেয়েছি প্রচুর। এখনো খাই। বেচে থাকলে সামনেও খাওয়া হবে ইনশাআল্লাহ্।
যারা যারা চাঁদপুরের ইলিশ খেতে চান তারা আমার সাথে বন্ধুত্ব করতে পারেন। ইলিশ মাছ খাওয়ানোর চেষ্টা করব। তবে, আপাতত ইলিশের জন্য জিভে জল না এনে চলুন সামনে এগনো যাক। আর, কারা ইলিশ খেতে চান নিচের কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুলবেন না।
গত ৫ই ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তে ঢাকা থেকে বাড়ি যাওয়ার পর হোসেন ভাই বললেন চল চাঁদপুর থেকে ঘুরে আসি। এককথায় আমি রাজি হয়ে গেলাম। কারন, বাড়িতে আমি ভ্রমণের উদ্দেশ্য নিয়েই গিয়েছি।
চাঁদপুর যাওয়া হবে মোটরসাইকেল করে। তবে ভ্রমণের পাশাপাশি আরও একটি ছোট কাজ রয়েছে। মোটরসাইকেল এর ডিজিটাল লাইসেন্স নাম্বার দিবে চাঁদপুর বিআরটিএ। সেখান থেকে ডিজিটাল প্লেট টি সংগ্রহ করতে হবে।
মোটরসাইকেল করে চাঁদপুর ভ্রমণ
৬ই ফেব্রুয়ারি ২০১৯ সকাল বেলা উঠে নামাজ পড়ে আবার ঘুম। ঘুম থেকে উঠে দেখি সকাল প্রায় ৯টা! ভাইয়া ইতিমধ্যে ভ্রমণের জন্য প্রস্তুত হয়ে গেছেন। আমি দ্রুত ওয়াশরুম থেকে ফ্রেশ হয়ে নিলাম।
ভ্রমণের জন্য প্রস্তুত হয়ে সকালের নাস্তা করে নিলাম। এরপর মোটরসাইকেল করে চাঁদপুর ভ্রমণ উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম।
আমাদের বাসা মতলব উত্তর উপজেলায়। বাসা থেকে চাঁদপুর এর দূরত্ব প্রায় ২৬ কিলোমিটার।
মতলব ব্রিজ
বাসা থেকে প্রায় ৯ কিলোমিটার আসার পর আমাদের মোটরসাইকেল মতলব ব্রিজ বা মতলব সেতুর উপরে এসে থামল। চাঁদপুরের মতলব ব্রিজ টি উদ্বোধন করা হয়েছে কিছুদিন হল।
নতুন ব্রিজ। ব্রিজ এর নিচে দিয়ে মতলব নদী বয়ে গেছে। ব্রিজ এর উপর থেকে যে দিকেই তাকাবেন চমৎকার লাগবে আপনার। কি অপরূপ দৃশ্যই না দেখা যায় এখান থেকে। এছাড়া আপনি পুরো মতলব বাজারটিকে এখান থেকে মাথা না ঘুরিয়েই দেখতে পরবেন।
মতলবের ফেরিঘাট এবং নৌক দিয়ে যাত্রী পারাপারের দৃশ্য দেখতে পাবেন এই ব্রিজ থেকে। ব্রিজটি সিপাইকান্দি থেকে শুরু হয়ে চাঁদপুর রোড এর সাথে মিলিত হয়েছে।
ব্রিজটি দুইপারের মানুষ এবং সরাসরি গাড়ী নিয়ে ঢাকা যাওয়ার জন্য চমৎকার মাধ্যম সৃষ্টি করেছে। পূর্বে পারাপারের জন্য গাড়িগুলোকে ফেরির জন্য লাইন ধরে অপেক্ষা করতে হত। এখন আর সেটা করতে হচ্ছে না।
আমরা ব্রিজে দাড়িয়ে ছবি তুললাম এবং কিছুক্ষন এর চারপাশের দৃশ্য উপভোগ করলাম।
আরও: গজরা জমিদার বাড়ি ভ্রমণ – চাঁদপুর
মতলব টু চাঁদপুরের নতুন রাস্তা
ব্রিজ থেকে আমরা মতলব টু চাঁদপুরের নতুন রাস্তা দিয়ে এগোতে থাকলাম। নতুন রাস্তা, দুই পাশে সবুজ ফসলি মাঠ! কি অপরূপই না দেখতে লাগছি। কিছুক্ষন পর পর দুই একটা গাড়ি সাঁই করে আমাদের পাশ কেটে যাচ্ছিল।
আমরা কিছুদুর এগোনোর পর আবার রাস্তার পাশে গাড়ি থামালাম। এতো সুন্দর লাগছিল যে, এখানের কিছু ছবি তোলার লোভ সামলাতে পারছিলাম না।
আমরা কিছু ছবি তুললাম। নতুন রাস্তা তাই রাস্তা গুলো একেবারে মসৃণ।
মতলব পানির ট্যাংক
আবার আমাদের গাড়ি থামল মতলব পানির ট্যাংক এর সামনে এসে। মতলব পানির ট্যাংক টি নতুন রাস্তার পাশেই অবস্থিত। এখানে বেশকিছু বিল্ডিং রয়েছে।
আমরা আবারও কিছু ছবি তুললাম। এরপর চাঁদপুর এর পথ ধরে আমাদের মোটরসাইকেল এগিয়ে চলল।
চাঁদপুর ভ্রমণ
আমরা চাঁদপুর বিআরটিএ এসে মোটরসাইকেল এর ডিজিটাল নাম্বার প্লেট নেয়ার জন্য সিরিয়াল দিলাম। প্রায় ২ ঘন্টা পর আমরা ডিজিটাল নাম্বার প্লেট পেলাম।
চাঁদপুর অঙ্গীকার
এরপর বিআরটিএ থেকে চাঁদপুর কেন্দ্রীয় স্মৃতিসৌধ বা এটাকে চাঁদপুর অঙ্গীকার বলা হয়ে থাকে সেখানে এসে কিছু সময়ের জন্য গাড়ি থেকে নামলাম।
অঙ্গীকারটি হাসান আলী মডেল সরকারি প্রাইমারি স্কুলের সামনে চাঁদপুর শহরের প্রাণকেন্দ্রে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সড়কে লেকের উপরে অবস্থিত। ১৯৮৯ সালে স্থপতি প্রফেসর সৈয়দ আবদুল্লাহ খালিদ শহীদের স্মরণে এ মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য অঙ্গীকার নির্মিত করেন।
আরও: ৪০০ বছরের পুরনো ১ গম্বুজ মসজিদ
ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর ভ্রমণ
চাঁদপুর অঙ্গীকার থেকে আমরা চাঁদপুর এর মূল দর্শনীয় স্থান ৩ নদীর মোহনায় চলে আসলাম। ইতিমধ্যে ঘড়িতে প্রায় দুপুর ১ঃ৪৫ মিনিট! লাঞ্চের সময়।
জেলা ব্র্যান্ডিং পর্যটন কেন্দ্র
জেলা ব্র্যান্ডিং পর্যটন কেন্দ্র যেটা চাঁদপুর পৌরসভার সহযোগিতা এবং চাঁদপুর জেলা প্রশাসন এর ব্যবস্থাপনায় তৈরি করা হয়েছে। এই স্থানকে বড় স্টেশন মোলহেডও বলা হয়ে থাকে।
এখানে আপনার গাড়ি নিরাপদে রাখার জন্য ব্যবস্থা রয়েছে। তার জন্য আপনাকে ২০টা দিয়ে একটি টোকেন সংগ্রহ করতে হবে। আমরা এখানে গাড়ি রেখে দুপুরের খাবারের জন্য পাশের একটি হোটেলে প্রবেশ করলাম।
চাঁদপুরে খাবার হোটেল
জেলা ব্র্যান্ডিং পর্যটন কেন্দ্রের ঠিক সামনেই বেশ কয়েকটি খাবারের হোটেল রয়েছে। আপনি এখানে চাঁদপুরের বিখ্যাত ইলিশ মাছ থেকে শুরু করে আঞ্চলিক সকল খাবার পাবেন।
ইলিশ মাছ ভাজা, ইলিশ মাছ রান্না করা, ইলিশের ডিম ভুনা সহ ইলিশের যাবতীয় রেসিপি পাবেন। এছাড়া ভাজি ভর্তা সহ নানা রেসিপিতো রয়েছেই।
যদিও আমরা প্রচুর ইলিশ মাছ খেয়েছি, তারপরও চাঁদপুরের মোহনাতে ঘুরতে এসে ইলিশ খাবনা তা কি হয়! আমরা ইলিশ মাছ ভাজা নিলাম। প্রতি ইলিশ ভাজা পিস এর দাম ১২০ টাকা করে।
আমরা যে ইলিশ মাছ নিয়েছিলাম যেটাতে ডিম ছিল। আমরা পেট ভরে খেলাম। আহা ইলিশের সে কি স্বাদ।
ইলিশ ভাস্কর্য
খাওয়াদাওয়া শেষ করে আমরা প্রথমে জেলা ব্র্যান্ডিং পর্যটন কেন্দ্রে প্রবেশ করলাম। এখানে একটি ইলিশ ভাস্কর্য রয়েছে।
ইলিশ ভাস্কর্য এর চারপাশটা গ্রিল দিয়ে বেষ্টিত। এটার পাশে রাতের অন্ধকার দূর করার জন্য একটি সোলার রয়েছে। আমরা কিছুক্ষন ইলিশ ভাস্কর্যটি ঘুরে দেখলাম। ছবি তুললাম।
আরও: নাউরী মন্দির ও রথ – মতলব, চাঁদপুর
রক্তধারা স্মৃতিসৌধ
১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী চাঁদপুর জেলার পদ্মা, মেঘনা ও ডাকাতিয়া নদীর মোহনায় টর্চার শেল তৈরি করে মানুষদের কে টর্চার করে জীবিত হাত পা বেধে নদীর স্রোতে ফেলে দিত।
২০১১ সালে শহীদের স্মরণে এই রক্তধারা স্মৃতিসৌধটি তৈরি হয়। আমরা ইলিশ ভাস্কর্য থেকে রক্তধারা স্মৃতিসৌধের দিকে চলে আসলাম। এটা তিন নদীর মোহনার পাশেই অবস্থিত।
চাঁদপুর মোহনা
পদ্মা, মেঘনা ও ডাকাতিয়া এই তিন নদীর মিলনস্থল কে চাঁদপুর মোহনা বলা হয়ে থাকে। এখানে আপনি একজায়গায় বসে তিন নদীর দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন।
এই জায়গাটি চাঁদপুর জেলার সদরের দর্শনীয় পর্যটন স্পট গুলোর এটি। আপনি এখানে আশেপাশে ঘুরার জন্য ট্রলার পাবেন সাথে ভাড়া করার জন্য নৌকাও পাবেন।
চাঁদপুর মোহনায় দর্শনার্থীদের জন্য ছোট একটি পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে। নাগরদোলা, চরকি এবং বসার জন্য রয়েছে ছোট ছোট আসন। আপনি আরামছে বসে চমৎকার দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন।
তবে কালবৈশাখীর সময় আপনি এখানে এক মুহুর্তের জন্যও বসে থাকতে পারবেন না। বাতাস আপনাকে উড়িয়ে নিয়ে যাবে। যারা এখানে কালবৈশাখীর সময় গিয়েছেন তারা হাঁড়ে হাঁড়ে এটা টের পেয়েছেন।
এছাড়া চাঁদপুর মোহনার ঠিক মাঝেই একটি বিপদজনক স্থান রয়েছে। নদি যখন অশান্ত হয়ে উঠে তখন এখানে একটি ঘূর্ণয়নের সৃষ্টি হয়। ফলে চাঁদপুর লঞ্চ টার্মিনালে যাওয়ার জন্য কোন লঞ্চই এই পথ দিয়ে যেতে পারে না।
লঞ্চ গুলো কে অনে দূর দিয়ে ঘুরে যেতে হয়। তবে মোহনাতে আপনি সবসময় বাতাস পাবেন। প্রচণ্ড বাতাস। কালবৈশাখীর সময় ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর ভ্রমণে না যাওয়াই ভালো।
আরও: আই সি ডি ডি আর বি মতলব ভ্রমণ – icddr, b Matlab Tour
চাঁদপুর ব্রিজ
তিন নদীর মোহনা ঘুরা শেষে আমরা গাড়ি নিয়ে চাঁদপুর ব্রিজে চলে আসলাম। চাঁদপুর ব্রিজ অনেক পুরনো। এখানেও একসময় দর্শনার্থীদের খুব ভিড় থাকত। এখন খুব একটা নেই।
আমরা চাঁদপুর ব্রিজ থেকে চাঁদপুর শহরটাকে একটু ভালো করে দেখার চেষ্টা করলাম। এখান থেকে তিন নদীর মোহনাকে ভালো ভাবেই দেখা যায়। এছাড়া, চাঁদপুর লঞ্চ টার্মিনালটাকেও দেখতে পাবেন আপনি।
ব্রিজ দিয়ে প্রচুর যানবাহন আসাযাওয়া করে। এদিকে সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছিল। তাই আমরা আর বেশীক্ষণ দেরি করলাম না। গাড়িতে চেপে বসলাম বাড়ির উদ্দেশ্যে।
কিভাবে যাবেন
ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর ভ্রমণে ঢাকা থেকে কিভাবে চাঁদপুর যাবেন-
বাস
ঢাকা সায়েদাবাদ বাস স্টেশন থেকে পদ্মা এক্সক্লিসিভ পরিবহণে করে চাঁদপুর যেতে পারেন। প্রতিদিন সকাল ৬টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত চাঁদপুরের উদ্দেশ্যে ৩০ মিনিট পর পর বাস ছেড়ে যায়। ভাড়া নিবে ২৭০ টাকা।
চাঁদপুর বাস স্টেশন নেমে অটোরিকশা করে বড় স্টেশন, তিন নদীর মোহনা চলে আসতে পারবেন। অটোরিকশা ভাড়া নিবে ১০/১৫ টাকা।
লঞ্চ
ঢাকা সদরঘাট হতে চাঁদপুরের উদ্দেশ্যে লঞ্চ ছেড়ে যায় সকাল ৭ঃ২০ মিনিট থেকে রাত ১২ টা পর্যন্ত।
ভাড়াঃ ডেকে জনপ্রতি ১০০টাকা। চেয়ারে ১৫০ টাকা। নন-এসি চেয়ারঃ ২৫০-২৮০ টাকা। এসি কেবিন (সিঙ্গেল)ঃ ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা।
নারায়ণগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল থেকেও চাঁদপুরের উদ্দেশ্যে লঞ্চ ছেড়ে যায়। ভাড়া নিবে সুলভঃ ১৩০ টাকা নন-সুলভঃ ৬০ টাকা।
আরও পড়ুন: জজ নগর (Judge Nagar)
কোথায় থাকবেন
চাঁদপুরে থাকার জন্য মোটামোটি মানের বেশকিছু হোটেল রয়েছে। উল্লেখযোগ্য কিছু হোটেল হচ্ছেঃ ভাই ভাই আবাসিক হোটেল, তালতলা বাসস্টেশন হোটেল সকিনা।
ভাড়াঃ ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা নিবে।
ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর ভ্রমণ আসলে চমৎকার আমার কাছে। সময় পেলে আপনিও ঘুরে আসতে পারেন ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর থেকে।
ফেসবুক: Kuhudak
ভ্রমনের জন্য চমৎকার জায়গা। ঘুরতে যেতেই হবে। ভাই এখানে কি ড্রোন উড়ানো যাবে?
ড্রোন উড়ানোর যাবে। তবে, ড্রোন উড়ানোর আগে অনুমতি নিয়ে নিবেন।
আপনি চাইলে এই স্থান এর খুব কাছেই আরেকটি দর্শনীয় স্থান রয়েছে: পদ্মার চর বা মিনি কক্সবাজার চাঁদপুর। এখানে ও ঘুরে আসতে পারেন। ওইখানে ড্রোন উড়ানো যাবে।
লিংকঃ https://arifhn.com/mini-coxsbazar-chandpur/
Interesting Post. Awesome Place to Travel,Take the feel of breeze of the Rivers you mentioned… Will wait for your invitation
Thanks Mr. Md Khalequzzaman. Your Request is Accepted. I will contact you as soon as possible.