বাংলাদেশ

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহ্যবাহী স্থান, পর্যটন, খাবার, ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির দেশ

বাংলাদেশ (Bangladesh) দক্ষিণ এশিয়ার একটি সুন্দর দেশ, যা প্রকৃতি, ঐতিহ্য এবং সমৃদ্ধ সংস্কৃতিতে ভরপুর। গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র এবং মেঘনা নদীর অববাহিকায় অবস্থিত এই দেশটি তার সবুজ প্রান্তর, চিরসবুজ বন, সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ বন, কক্সবাজারের বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত এবং পাহাড়ি অঞ্চলগুলোর জন্য বিখ্যাত। বাংলাদেশের মানুষের আতিথেয়তা, ঐতিহ্যবাহী খাবার এবং বর্ণিল উৎসবগুলি বিশ্বব্যাপী পর্যটকদের আকর্ষণ করে। এটি একটি ইতিহাস-ঐতিহ্য ও প্রকৃতির মেলবন্ধনের দেশ।

ঢাকা

রাজধানী

বাংলা

রাষ্ট্র ভাষা

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ

সাংবিধানিক নাম

১৪৭,৫৭০ বর্গকিমি

আয়তন

+৮৮০

ডায়ালিং কোড

১৬.১৭ কোটি

জনসংখ্যা

ইউটিসি+৬

আন্তর্জাতিক সময় অঞ্চল

টাকা (৳) (BDT)

মুদ্রা

৮টি

বিভাগ

৬৪টি

জেলা

৪৯৫টি

উপজেলা

৪,৫৫৬টি

ইউনিয়ন

বাম

গাড়ী চালনার দিক

৬ ঋতু

আবহাওয়া

BD

আইএসও ৩১৬৬ কোড

ইসলাম

রাষ্ট্রধর্ম ধর্ম

বাংলাদেশের সেরা ঐতিহ্যবাহী স্থান

কক্সবাজার

সুন্দরবন

সোমপুর মহাবিহার

ষাট গম্বুজ মসজিদ

আহসান মঞ্জিল

পানাম নগর

লালবাগ কেল্লা

মহাস্থানগড়

ময়নামতি

তাজহাট জমিদার বাড়ি

বাঘা মসজিদ

কান্তজির মন্দির

ছয় ঋতুর দেশ

গ্রীষ্ম

বৈশাখ, জ্যৈষ্ঠ

বর্ষা

আষাঢ়, শ্রাবণ

শরৎ

ভাদ্র, আশ্বিন

হেমন্ত

কার্তিক, অগ্রহায়ণ

শীত

পৌষ, মাঘ

বসন্ত

ফাল্গুন, চৈত্র

কেন বাংলাদেশ ভ্রমণ করবেন

বিভাগ অনুযায়ী বাংলাদেশ

বাংলাদেশের ৬৪ জেলা সমূহ

জাতীয় প্রতীকসমূহ

লুঙ্গি, শাড়ি

জাতীয় পোশাক

সাদা শাপলা

জাতীয় ফুল

দোয়েল

জাতীয় পাখি

রয়েল বেঙ্গল টাইগার

জাতীয় প্রাণী

বঙ্গাব্দ

জাতীয় পঞ্জিকা

কাঁঠাল

জাতীয় ফল

ইলিশ

জাতীয় মাছ

কাবাডি

জাতীয় খেলা

লাল-সবুজ

জাতীয় পতাকা

কিওক্রাডাং

পর্বত

ঢাকেশ্বরী মন্দির

জাতীয় মন্দির

বায়তুল মুকাররম

জাতীয় মসজিদ

যমুনা নদী

জাতীয় নদী

সুন্দরবন

জাতীয় বন

আম গাছ

জাতীয় বৃক্ষ

কাজী নজরুল ইসলাম

জাতীয় কবি

বাংলাদেশ ভ্রমণ করতে চান?

আপনি যদি একসাথে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহ্যবাহী স্থান, পর্যটন, ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সংস্পর্শ পেতে চান তাহলে বাংলাদেশ ভ্রমণ করুন। বাংলাদেশ ভ্রমণে যে কোন প্রয়োজনে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আমরা আপনার সেবায় প্রস্তুত। আমাদের সাথে যোগাযোগের জন্য ইমেইল করতে পারেন বা ডিরেক্ট হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ পাঠাতে পারেন।

বাংলাদেশ ভ্রমণ নিয়ে সাধারণ প্রশ্ন-উত্তর

শীতকাল, অর্থাৎ নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি, বাংলাদেশ ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত সময়। এই সময়ে আবহাওয়া আরামদায়ক থাকে এবং বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা কম থাকে। তবে চাইলে আপনি বছরের অন্যান্য সময়ে বাংলাদেশ ভ্রমণ করতে পারেন। অফ সিজনে ভ্রমণ করলে আপনার ভ্রমণ খরচ কম হবে।

ঢাকা বা চট্টগ্রামের বিমানবন্দর দিয়ে ভ্রমণ শুরু করা সবচেয়ে সহজ। সেখান থেকে দেশব্যাপী ট্রেন, বাস বা অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটের মাধ্যমে অন্যান্য গন্তব্যে পৌঁছানো যায়।

বাংলাদেশ সাধারণত পর্যটকদের জন্য নিরাপদ। তবে ব্যস্ত এলাকা এবং পাবলিক পরিবহনে ব্যক্তিগত জিনিসপত্রের প্রতি সতর্ক থাকতে হবে। স্থানীয় গাইডের সাহায্য নিলে ভ্রমণ আরও সহজ এবং নিরাপদ হয়। তবে যে কোন প্রয়োজনে হেল্প এর জন্য বাংলাদেশের জরুরী নাম্বার ৯৯৯ এ কল দিতে পারেন।

সুন্দরবন, কক্সবাজার, সেন্ট মার্টিন, বান্দরবানের নীলগিরি, রাঙামাটির কাপ্তাই লেক এবং ঢাকার আহসান মঞ্জিল ও লালবাগ কেল্লা বাংলাদেশের অন্যতম আকর্ষণীয় স্থান।

বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম ধর্ম ইসলাম। বাংলাদেশ একটি রক্ষণশীল দেশ, তাই পরিপাটি এবং শালীন পোশাক পরার পরামর্শ দেওয়া হয়। বিশেষ করে মসজিদ বা মন্দির ভ্রমণের সময় শরীর ঢেকে রাখা পোশাক পরা উচিত।

ইলিশ মাছ, চিংড়ি মালাইকারি, ভর্তা, রসগোল্লা, বগুড়ার দই, ফুচকা এবং চটপটির মতো জনপ্রিয় খাবার অবশ্যই খেতে পারেন। এছাড়া বিভিন্ন অঞ্চলের পিঠাও অত্যন্ত সুস্বাদু।

 

আরও: বাংলাদেশের ২৫ টি জনপ্রিয় খাবারের তালিকা

বাংলাদেশে বিমান, বাস, ট্রেন, মেট্রোরেল, রিকশা, সিএনজি এবং নৌযানের মাধ্যমে সহজেই যাতায়াত করা যায়। শহরগুলোতে রিকশা এবং সিএনজিচালিত অটোরিকশা ভ্রমণের জন্য জনপ্রিয়।

হ্যাঁ, বেশিরভাগ বিদেশি নাগরিকের জন্য বাংলাদেশে প্রবেশ করতে ভিসা প্রয়োজন। তবে কয়েকটি দেশের জন্য অন-অ্যারাইভাল ভিসার সুবিধা রয়েছে। ভ্রমণের আগে বাংলাদেশ দূতাবাস বা কনস্যুলেটে যোগাযোগ করে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিতে পারেন।

Kuhudak (কুহুডাক) LogoKuhudak (কুহুডাক) Logo

আপনার আশেপাশের দর্শনীয় স্থানের তথ্য দিন

কুহুডাকে আপনার আশেপাশের দর্শনীয় স্থানের তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করুন।